গত রোববার ও সোমবার একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় গুলশানে তালা ঝুলিয়ে নয়ন ও তার স্ত্রী অসামাজিক কার্যকলাপ শিরোনামে নয়ন ও তার স্ত্রীর ছবি দিয়ে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। উক্ত প্রতিবেদনের পর হোয়াইট ও ডায়মন্ডের মালিক বিষয়টি ভিক্তিহীন বলে দু:খ প্রকাশ করেন। তবে প্রতিবেদনে যে ছবি দুটি দেওয়া হয়েছে সেটি তাদের নয় বলে ব্যক্ত করেন এবং এটি হয়ত অণ্যকারো ছবি। কিন্তু প্রতিবেদনে যেধরনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তার কোনটাই সত্য নয়। এটি সম্পূর্ন ভিক্তিহীন ও মিথ্যা বানোয়াট।
হয়তবা একটি কুচক্রী মহল আমাকে সমাজে হেয় ক্ষতি করার জণ্য এধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করিয়েছেন। তবে মালিক কর্তৃপক্ষ জানান, প্রথম প্রতিবেদনের পর প্রতিবেদক ফোন করে আরো নিউজ হবে হুশিয়ারী করে দেন । যদিও একজন গনমাধ্যম কর্মীর এটা নিয়মবহিভর্’ত। কারন গনমাধ্যম এমন একটি বিষয় কোন পত্রিকায় প্রতিবেদন হওয়ার পর সেটি সবাই জানতে পারে। যদি সেটির প্রচার প্রসারন ভাল থাকে।
কিন্তু কোন প্রতিবেদকের কাজ নয় যে, প্রতিবেদন করে হুসিয়ারী করে দেওয়া বা পত্রিকা পৌছে দেওয়া। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে যে, এটা কেনো করা হয়েছে। নিশ্চই তাদেও স্বার্থ হাসিল করা জণ্য অপসাংবাদিকতা চালিয়ে আসছে। এভাবেই ভুইফোর পত্রিকাগুলো সাংবাদিকতার নামে অপসাংবাদিকতা করে আসছে এবং মূলধারার সাংবাদিকদের হেনস্থা করে আসছে একটি চক্র।
এবিষয়ে অপসাংবাদিকতাদের আইনের আওতায় আনা উচিত বলে মনে করেন সাধারন জনগন। তা নাহলে সাধারন জনগন বা সাধারন ব্যবসায়ীরা হয়রানীর সিকার হবে। আর পুলিশকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে তাদের কাজে লাগিয়ে স্বার্থ হাসিল করবে। এটাই অপসাংবাদিকতার কাজ।
আপনার মতামত লিখুন :