• ঢাকা
  • শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

দির্ঘ খরা ফলে হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকার নলকূপগুলোতে মিলছে না পানি


FavIcon
মোঃ রহমত আলী, হবিগঞ্জঃ
প্রকাশিত: মে ৪, ২০২৪, ০৭:১২ পিএম
দির্ঘ খরা ফলে হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকার নলকূপগুলোতে মিলছে না পানি

দির্ঘ খরা আর তাপপড়বাহের ফলে ভূগর্ভস্থে নেমে গেছে পানির স্তর। এতে হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন  এলাকার নলকূপগুলোতে মিলছে না পর্যাপ্ত পানি।

 কোথাও কোথাও গভীর নলকূপেও এ সংকট দেখা গেছে। সুপেয় পানিসহ দৈনন্দিন পানির সংকট দেখা দেওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয়রা। 

উল্লেখ্য,  জেলার   চুনারুঘাট উপজেলার দেওরগাছ ইউনিয়নের বেশকিছু এলাকায় হস্তচালিত নলকূগুলো ৬০ থেকে ৮০ ফুট পর্যন্ত বডিং করা করা হয়। চৈত্র-বৈশাখ মাস আসলে নলকূপ তথা টিউবওয়েলগুলোতে খরা মৌসুমে অস্বাভাবিকভাবে নিচে নেমে যায় পানির স্তর। প্রতি বছর তীব্র তাপপ্রবাহে মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত এ অবস্থা আরও প্রকট আকার ধারণ করে।  

তাছাড়া বেশ কিছু এলাকায় অগভীর নলকূপে পানি ওঠা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা জানা গেছে।
এসব অঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট চরমে পৌঁছেছে। এতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাদের (সাবমার্সিবল পাম্প) কেনার মতো সামর্থ্য নেই- এমন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের।
খরা মৌসুমে শুকিয়ে গেছে পুকুরের পানিও। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় অচল হয়ে পড়ে নলকূপ। সংকট দেখা দেয় পানির। হাজারও পরিবারে পানি সংকটে সৃষ্টি হয়েছে ভোগান্তি। পানির জন্য ছুটতে হচ্ছে পাশের বাড়িতে।
চৈত্র-বৈশাখের কাঠফাটা রোদে মাঠ, ঘাট, পথ, খাল, বিল ও প্রান্তর ফেটে চৌচির। বৃষ্টির অভাবে ফসলি ক্ষেতও ক্ষতির সম্মুখীন। পুকুর ও জলাশয় শুকিয়ে যাওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে বিশুদ্ধ পানির জন্য হাহাকার শুরু হয়েছে। এতে খরতাপে হাঁপিয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রাণিকুল।
 


Side banner
Link copied!