 
           
 
  -20230807073231.jpg) 
           মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ে পদ্মার শাখা নদীতে ট্রলারডুবির ৩১ ঘণ্টা তুরান (৭) নামে আরেক শিশুর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। এ নিয়ে ট্রলার ডুবির ঘটনায় নারী শিশুসহ আটজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এখনো নিখোঁজ আছে দুই শিশু।
সোমবার (৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সুবচনী বাজার সংলগ্ন নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার হয়। তোরান সিরাজদিখান উপজেলার কয়রাখোলা গ্রামের সিঙ্গাপুর প্রবাসী আরিফ খানের ছেলে।
নিখোঁজ দুই শিশু হলো- খিদিরপুর গ্রামের রুবেল হোসেনের ছেলে মাহির (৫) ও তোরানের বোন নাবা (৪)।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়ে মাওয়া নৌপুলিশের ইনচার্জ মাহবুবুর রহমান বলেন, সকালে নদীতে ভাসমান অবস্থায় স্থানীয়রা মরদেহটি দেখতে পান। খবর পেয়ে বিআইডব্লিউটিএর সদস্যরা সুবচনী বাজার এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। বাকি দুই শিশুরও সন্ধান চলছে।
শনিবার সিরাজদিখান উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের খিদিরপুর থেকে ট্রলারযোগে নৌভ্রমণে বের হন স্থানীয় ৪৬ জন। পদ্মা সেতু ও আশপাশের এলাকা ঘুরে ফেরার সময় রাত ৮টার দিকে পদ্মার শাখা নদীর লৌহজং উপজেলার রসকাটি এলাকায় পৌঁছালে বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলারটি ডুবে যায়। দুর্ঘটনার রাতে একে একে উদ্ধার করা হয় সাতজনের মরদেহ।
তারা হলেন- সিরাজদিখানের লতব্দী ইউনিয়নের খিদিরপুর এলাকার জাহাঙ্গীরের স্ত্রী এপি বেগম (২৮) ও তার দুই ছেলে দশ বছর বয়সী সাকিবুল (১০) এবং ৭ বছর বয়সী সাজিবুল (৭)। একই এলাকার ফিরোজ সরকারের পুত্র ফারিয়ান (৮), শাহাদাত হোসেনের পাঁচ মাসের ছেলে হুমায়রা, শাহজাহানের স্ত্রী মোকসেদা বেগম (৩৮) ও আব্দুল হাকিমের মেয়ে পপি (৩০)।
-20251031162243.jpg) 
    -20251031161832.jpg) 
    -20251031161223.jpg) 
    -20251031160534.jpg) 
    -20251031124024.jpg) 
    -20251031122656.jpg) 
    -20251031122414.jpg) 
    -20251031122141.jpg) 
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
    
আপনার মতামত লিখুন :