
মতলব পৌরবাসীর আস্তার প্রতিক হয়ে উঠেছেন সাবেক সফল প্যানেল মেয়র ও মতলব পৌর বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শাহ গিয়াস । মতলব পৌরবাসীর কাছে জনপ্রিয়, গ্রহণযোগ্য ও জনবান্ধব নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন, সৎ নেতৃত্ব এবং জনকল্যাণে নিবেদিত কর্মকাণ্ড তাঁকে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে স্থায়ী আসন দিয়েছে।
জনগণের পাশে থেকে সুখে– দুঃখে সহযোগিতার মনোভাব, উন্নয়নমুখী কর্মকান্ড এবং স্থানীয় সমস্যার সমাধানে অগ্রণী ভূমিকা রাখার কারণে তিনি সর্বমহলে প্রশংসিত। পৌর এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা, ধর্মীয় ও সামাজিক কার্যক্রমে তাঁর অবদান এখনো এলাকাবাসীর মুখে মুখে।
স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনের নেতাকর্মীদের মতে, শাহ গিয়াস একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক। তিনি মতলব পৌরবাসীর উন্নয়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ফলে আগামী পৌর নির্বাচনে তাঁকে নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে।
মতলব পৌর এলাকার বাসিন্দারা মনে করেন, “শাহ গিয়াস এমন একজন ব্যক্তি, যিনি রাজনীতিকে ব্যক্তিস্বার্থের বাইরে রেখে জনগণের কল্যাণে কাজ করেন।”
হিন্দু, মুসলমানসহ সকল ধর্মের মানুষের কাছেই তিনি একজন গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তি। ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে তিনি সবার পাশে দাঁড়িয়েছেন সমানভাবে। তাঁর নম্র ব্যবহার, মানবিক মনোভাব ও সমাজের প্রতিটি শ্রেণির মানুষের প্রতি আন্তরিক আচরণই তাঁকে সকলের কাছে প্রিয় করে তুলেছে। সমাজে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন তিনি — এজন্যই তিনি আজ সকল ধর্মের মানুষের হৃদয়ে সমানভাবে স্থান করে নিয়েছেন।
তাঁর নেতৃত্বে মতলব পৌরসভা এক সময় ছিল উন্নয়ন ও সেবামুখী কার্যক্রমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, যা আজও জনগণ স্মরণ করে শ্রদ্ধাভরে।
শাহ গিয়াসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন - “আমি বিশ্বাস করি—মানুষে মানুষে ভেদাভেদ নয়, ঐক্যই আমাদের শক্তি। আমি সবসময় চেষ্টা করেছি হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান—সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের পাশে সমানভাবে থাকতে। আমার কাছে সবাই সমান, কারণ উন্নয়ন তখনই টেকসই হয়, যখন তা সবার জন্য হয়।
আমি এমন একটি সমাজ গড়তে চাই যেখানে ধর্ম নয়, মানবতা হবে একমাত্র পরিচয়। যেখানে প্রতিটি মানুষ নিজের ধর্ম পালন করতে পারবে স্বাধীনভাবে, আর পাশাপাশি সমাজের উন্নয়নে অংশ নিতে পারবে গর্বের সঙ্গে।
আমার লক্ষ্য—একটি আধুনিক, শান্তিপূর্ণ ও উন্নয়নমুখী মতলব গড়ে তোলা; যেখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুফল পৌঁছে যাবে ঘরে ঘরে, প্রতিটি মানুষের কাছে।
আপনাদের ভালোবাসা, সহযোগিতা ও বিশ্বাসই আমার প্রেরণা। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি—যে দায়িত্ব পাব, তা পালন করব সততা, নিষ্ঠা ও মানবতার আদর্শে।”
সার্বিকভাবে, মতলবের জনমানুষের আস্থার প্রতীক হিসেবে মোঃ শাহ গিয়াস এখন একটি নাম, একটি বিশ্বাস।
আপনার মতামত লিখুন :